Home / কিছু গুরুত্ব পুর্ণ তথ্য / পিত্তথলীর পাথর কী, কেন হয়, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা
পিত্তথলীর পাথর কী, কেন হয়, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

পিত্তথলীর পাথর কী, কেন হয়, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

পিত্তথলিতে পাথর হলে ক্যান্সারসহ বেশ কিছু জটিলতা তৈরি হতে পারে। অথচ রোগটি কোনো লণ ছাড়াই নীরবে বাসা বাঁধতে পারে শরীরে।

পিত্তথলি বা গলবাডার দেহের ভেতর একটি ছোট থলির মতো অঙ্গ, যা যকৃতের নিম্নভাগে (পেটের ভেতর ওপরের দিকে ডান অংশে) থাকে। এর প্রধান কাজ পিত্তরস সংরণ ও সরবরাহ করা। পিত্তথলি নিজে রস তৈরি করে না। পিত্তরস তৈরি হয় যকৃতে। পরে তা সূক্ষ্ম নালির মাধ্যমে পিত্তথলিতে পৌঁছে। পিত্তথলিতে পিত্তরস থেকে কিছু পানি শোষণ করে। এতে পিত্তরসের ঘনত্ব কিছুটা বৃদ্ধি পায়।

যখন খাদ্য গ্রহন করা হয় তখন বিভিন্ন মাধ্যমে (যেমন-হরমোন, স্নায়ু) পিত্তথলির মাংসপেশি সংকুচিত হয় এবং পিত্তথলির অপোকৃত ঘন পিত্তরস সংকোচনের ফলে খাদ্যনালিতে প্রবেশ করে, যা পরে খাদ্যদ্রব্য হজমে (বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার) বিশেষ ভূমিকা রাখে। এ ক্ষেত্রে অবশ্য কিছু পরিমাণ পিত্তরস সরাসরি যকৃৎ থেকে সূক্ষ্ম নালির মাধ্যমে খাদ্যনালিতে প্রবেশ করে।

পিত্তথলির পাথর কীঃ-

পিত্তথলির ভেতর ছোট ছোট বালুর দানার মতো হতে শুরু করে মটরশুঁটির দানা বা তার চেয়েও বড় আকৃতির শক্ত দানাদার বস্তু হিসেবে পিত্তথলির পাথর পাওয়া যায়। এগুলো সাধারণত পিত্তরসের সঙ্গে মেশানো অবস্থায় থাকে।

কেন হয় পাথরঃ-

কী কারণে পিত্তথলিতে পাথরের সৃষ্টি হয়, এ নিয়ে মতবিরোধ থাকলেও নিম্নলিখিত কিছু কারণকে এই পাথর সৃষ্টিতে সহায়ক ও নিয়ামক হিসেবে মনে করা হয়, যেমন-লিঙ্গঃ-এ েেত্র মেয়েরা পুরুষের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ মাত্রায় বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। সাধারণত মেয়েদের দেহে অধিক মাত্রায় ইস্ট্রোজেন হরমোনের উপস্থিতি পিত্তরসে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং পিত্তথলির সংকোচন-প্রসারণের মাত্রা কমিয়ে দেয়।

পারিবারিক ইতিহাসঃ-

অনেক সময় ধারণা করা হয়, জিন বা ক্রোমোজমের মাধ্যমে এ সমস্যা পরিবারের সদস্যদের মধ্যে প্রবাহিত হয়।

ওজনঃ-

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, অধিক ওজন, এমনকি অনেক সময় মাঝারি ওজনের মানুষেরও এই পাথর হয়। এর প্রধান কারণ হলো, স্থূল ব্যক্তিদের পিত্তরসের মধ্যে পিত্তলবণ বা বাইসল্ট পরিমাণে কম থাকে, যা অনেক সময় পিত্তরসে কোলেস্টেরলের বা চর্বির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে পাথর সৃষ্টির ঝুঁকি অনেক বাড়ায়।

খাদ্যতালিকাঃ-

খাদ্যতালিকায় যদি অতিরিক্ত চর্বি থাকে এবং আঁশজাতীয় খাবারের পরিমাণ কম থাকে, তবে তা পাথর সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।

খুব দ্রুত ওজন কমে যাওয়াঃ-দীর্ঘদিন ধরে কম খাওয়া বা অন্য কোনো কারণে দেহের ওজন যদি খুব দ্রুত কমে যায়, তবে সেই সময় যকৃৎ পিত্তরসের মাধ্যমে অতিরিক্ত চর্বি নিঃসরণ করে। ফলে এ সময় পিত্তপাথর তৈরির ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।

বয়সঃ-৬০ বছরের বেশি হলে পুরুষ ও মহিলা উভয়ের েেত্র পাথর সৃষ্টির ঝুঁকি যুবক বয়সের তুলনায় বেশি থাকে। কারণ বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পিত্তরসের মাধ্যমে চর্বির নিঃসরণের মাত্রাও বেড়ে যায়।

ডায়াবেটিসঃ-

ডায়াবেটিক রোগীর রক্তে চর্বির পরিমাণ সাধারণত বেশি থাকে। তাই অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসকে পিত্তপাথর সৃষ্টির এক গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি বলে মনে করা হয়।

টাইফয়েডঃ-

অনেক সময় এই জীবাণু পিত্তথলিতে বাসা বেঁধে দীর্ঘদিন সুপ্ত অবস্থায় থাকতে পারে, যা পাথর সৃষ্টিতে সহায়তা করে। তাই এ জ্বরে আক্রান্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ওষুধ সেবন করা খুব জরুরি।

কিভাবে পাথরের সৃষ্টি হয়ঃ-নিচের কারণগুলো পিত্তপাথর সৃষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে বলে মনে করা হয়।পিত্তরসে অধিক চর্বি থাকলে
যকৃৎ থেকে যে নির্দিষ্ট পরিমাণ চর্বি পিত্তরসের মাধ্যমে নিঃসৃত হয় তা সাধারণত পিত্তরসে অবস্থিত এনজাইম দিয়ে প্রতিদিন দ্রবীভূত হয়। যদি কোনো কারণে এই রসে সাধারণ মাত্রার অধিক চর্বি থাকে তবে তা নির্দিষ্ট মাত্রার এনজাইম দিয়ে পরিপূর্ন রুপে দ্রভীভূত হয় না। ফলে এই অদ্রবীভূত মিশ্রনগুলো পরে ধীরে ধীরে পাথর সৃষ্টিতে বিশেষ সহায়তা করে বলে মনে করা হয়।

পিত্তরসে অধিক বিলিরুবিন থাকলেঃ-

রক্তের লোহিত কণিকা ১২০ দিন পর ভেঙে যকৃতে বিলিরুবিন সৃষ্টি করে, যা পিত্তরসের মাধ্যমে দেহ থেকে নিঃসৃত হয়। তাই অধিক বিলিরুবিন সৃষ্টিকারী কিছু অবস্থা যেমন-লিভার সিরোসিস, পিত্তনালির সংক্রমণ, রক্ত ভাঙা রোগ থ্যালাসেমিয়া ইত্যাদির সময় পিত্তপাথর সৃষ্টির ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।

পিত্তথলি সঠিকভাবে সংকোচন-প্রসারণ না হলেঃ-এ রকম পরিস্থিতিতে পিত্তথলি থেকে পিত্তরস নিঃসরণে সামঞ্জস্যতা বজায় থাকে না, ফলে অনেক সময় সাধারণ মাত্রার অধিক পরিমাণ পিত্তরস থলিতে জমা হয়ে পাথর সৃষ্টিতে সহায়তা করে।

পিত্তপাথর কয় ধরনেরঃ-

কোলেস্টেরল পিত্তপাথর : সাধারণত ৮০ শতাংশ রোগীর এ-জাতীয় পাথর হয়ে থাকে। এই পাথরগুলো সংখ্যায় কম, কালো বর্নের এবং আকৃতিতে সামান্য বড় হয়।

রঞ্জিত পাথর : ১৫ শতাংশ রোগীর এ ধরনের পাথর হয়ে থাকে। এ পাথরগুলো দুই ধরনের। কালো ও বাদামি। দেহে বিলিরুবিনের সামঞ্জস্যের তারতম্য ঘটলে কালো পাথর সৃষ্টি হয়। এটি সংখ্যায় অধিক ও আকারে ছোট হয়। আবার পিত্তথলির সংকোচন-প্রসারনে সমস্যা হলে অথবা পিত্ত প্রবাহে কোনো কারণে বাধার সৃষ্টি হলে (পিত্তনালির সংক্রমণ) বাদামি পাথরের সৃষ্টি হয়।

রোগ নির্ণয়ঃ-

আলট্রাসাউন্ড বা আল্ট্রাসনোগ্রাম : এর মাধ্যমে ডাক্তার খুব সহজেই পিত্তপাথর নিরূপণ করতে পারেন। পিত্তপাথরের সঙ্গে সঙ্গে এ পদ্ধতিতে পেটের ভেতর অন্যান্য অঙ্গ যেমন-যকৃৎ, পীহা, কিডনি, জরায়ু, প্রস্টেট ইত্যাদির বিভিন্ন জটিলতা নিরূপণ করা যায়।

সিটি স্ক্যান : পিত্তপাথর দীর্ঘদিন থাকার ফলে কোনো ধরনের জটিলতা দেখা দিলে সাধারণত ব্যয়সাপে পরীা করা হয়।

চিকিৎসাঃ-সাধারণত সার্জারি বা শল্য চিকিৎসার মাধ্যমে এ সমস্যার চিকিৎসা করা হয়। সার্জারি দুইভাবে করা হয়। পেট কেটে বা ওপেন কোলেসিস্টেক্টমির মাধ্যমে অথবা ফুটো করে বা ল্যাপারোস্কোপিক কোলেসিস্টেক্টমির মাধ্যমে। বর্তমানে দ্বিতীয় পদ্ধতিতে সবচেয়ে বেশি রোগীর চিকিৎসা করা হয়। পেটের উপরিভাগে চারটি ফুটো করে মেশিনের সাহায্যে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করলে রোগীকে যেমন কম দিন হাসপাতালে থাকতে হয়, তেমনি পেটে কোনো রকম দাগও থাকে না। তবে কোনো কোনো েেত্র পিত্তপাথরের ফলে জটিলতা সৃষ্টি হলে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা নাও করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রথম পদ্ধতিটি অবলম্বন করা হয়।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃ-

পিত্ত পাথর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ১০০% নিরাপত ও নির্ভও যোগ্য চিকিৎসা।হোমিও চিকিৎসায় পিত্ত পাথর আস্তে আস্তে য় হয়ে বা ভেঙ্গে চুড়ে প্রস্রাবের সাথে রেড় হয়ে যায়।পিত্তপাথরী রোােগর জন্য হোমিওপ্যাথি একটি নির্ভর যোগ্য চিকিৎসা।এ চিকিৎসায় সফলতা আসবেই শুধু মাত্র সময়ের ব্যাপার মাত্র।

পিত্তপাথরের জটিলতাঃ-পিত্তপাথর অনেক ধরনের জটিলতা তৈরি করতে পারে, এমনকি যথাসময়ে চিকিৎসা না করা হলে ক্যান্সারও হতে পারে। সাধারণত নিচের জটিলতাগুলো দেখা যায়।

পিত্তথলিতে প্রদাহ : অনেক সময় পাথর থলিতে আটকে গিয়ে পিত্তথলিতে প্রদাহ সৃষ্টি করে। ফলে পেটে তীব্র্র ব্যথা ও জ্বর হতে পারে।
পিত্তনালিতে প্রদাহ : জন্ডিস, জ্বর বা পেটে ব্যথা হতে পারে।

অগ্ন্যাশয়ের নালিতে পাথর আটকে যাওয়া : এতে বদহজম ও পেটে ব্যথা হতে পারে।

প্রতিরোধ

* অতিরিক্ত ওজন ধীরে ধীরে কমানো

* অধিক শ্বাসযুক্ত খাবার গ্রহণ যেমন-শাকসবজি, ফলমূল ইত্যাদি

* অধিক পরিমাণ উদ্ভিজ্জ তেল বা ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ তেল গ্র্রহণ যেমন-সূর্যমুখী তেল, অলিভ অয়েল, অধিক প্রানিজ চর্বি গ্রহণ এড়িয়ে চলা
* ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ২.৫-৩ লিটার পানি পান করা(প্রাপ্ত বয়স্কদের)

* নিয়মিত দৈহিক ব্যায়াম করা।

*পিত্তথলিতে পাথরের লক্ষণঃ-

অনেকেই তীব্র্র ব্যথা নিয়ে ডাক্তারের কাছে আসেন তবে বেশির ভাগ েেত্র কোনো ধরনের লণ থাকে না। সাধারণত দেখা যায়, অন্য কোনো স্বাস্থ্য পরীার সময় (যেমন আল্ট্রাসনোগ্রাম) হঠাৎ এই সমস্যা ধরা পড়ে। তবে অনেক েেত্রই নিচের লণগুলো প্রকাশ পেতে দেখা যায়।

* হঠাৎ করে ওপর পেটে তীব্র ব্যথা, বিশেষ করে রাতের বেলায় অধিক চর্বিজাতীয় খাবার গ্রহণ করার পর এ ব্যথা অনুভূত হয়ে থাকে। এ ব্যথা ১৫ মিনিট থেকে পাঁচ ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।

* নড়াচড়া কম করা বা বিছানায় কোনো নির্দিষ্টভাবে শোয়ার মাধ্যমে এ ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না।

* কখনো কখনো এই ব্যথা ওপরের পেটে মাঝ বরাবর বা পিঠের দিকে ডান কাঁধের নিচ বরাবর অনুভূত হয়ে থাকে।

* বমি বমি ভাব বা তীব্র বমি হতে পারে।

* পেটের মধ্যে অধিক গ্যাস সৃষ্টি হতে পারে।

* বদহজম হবে

* খাবারে অরুচি হতে পারে।

তবে পিত্তথলিতে পাথরের সঙ্গে যদি নিচের লণগুলো প্রকাশ পায়, তবে তাড়াতাড়ি ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে

* অতিরিক্ত ঘাম হওয়া

* খিঁচুনি

* জ্বর

* চামড়া বা চোখ হলুদ বর্ণ ধারণ

* ফেনা ফেনা পাতলা পায়খানা ইত্যাদি।

ডাঃ শরিফুল আলম খান

এমবিবিএস, এফসিপিএস (সার্জারী), এমএস (সার্জারী)

এফএমএএস, ডিএমএএস

এডভান্সড ল্যাপারোস্কপিক, কলোরেক্টাল ও জেনারেল সার্জন।

(ওয়ার্ল্ড ল্যাপারোস্কপিক হাসপিটাল থেকে উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত)

যশোর মেডিকেল কলেজ ও হসপিটাল, যশোর।

চেম্বারঃ কুইন্স হসপিটাল (প্রাঃ) লিঃ রোগী দেখার সময়ঃ প্রতিদিন বিকাল ৪টা- রাত ৮টা শুক্রবারঃ সকাল ৯টা – দুপুর ১টা । সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭৫৯ ১৪ ২৭ ১৫ (মিল্টন) অথবা ০১৭৮৫ ৮৪ ৬০ ৭৮ (আশরাফুল)
ডাঃ শরিফুল আলম খান,এমবিবিএস,এফসিপিএস (সার্জারী), এমএস (সার্জারী), এফএমএএস, ডিএমএএস, এডভান্সড          ল্যাপারোস্কপিক, কলোরেক্টাল ও জেনারেল সার্জন,(ওয়ার্ল্ড ল্যাপারোস্কপিক হাসপিটাল থেকে উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত), যশোর    মেডিকেল কলেজ ও হসপিটাল, কুইন্স হসপিটাল যশোর,Dr. Shariful Alam Khan, MBBS, FCPS (Surgery), MS (Surgery), FMAS, DMAS, Advanced Laparoscopic, Colorectal and General Surgeon in Bangladesh, best Colorectal surgeon of Jessore Bangladesh, best Laparoscopic surgeon of Jessore Bangladesh, best general surgeon of Jessore Bangladesh, হার্নিয়া,হার্ণিয়া,বাংলাদেশের সেরা ডাক্তার,বাংলাদেশের সেরা ল্যাপারোস্কপিক সার্জন,বাংলাদেশের সেরা কলোরেক্টাল সার্জন, বাংলাদেশের সেরা জেনারেল সার্জন, ল্যাপারোস্কপি,ফিস্টুলা,এনাল ফিশার,পাইলস,স্তন ক্যানসার,স্তন টিউমার, যশোরের সেরা ডাক্তার,Jessore Medical  College and Hospital,  ল্যাপারোস্কপিক কলোরেক্টাল,পিত্তথলির পাথর অপারেশন, এপেনডিসাইটিস, ইঙ্গুইনাল, Inguinal , আমবিলিকাল, Umbilical, ইনসিশোনাল, Incisional, ডায়াগনষ্টিক ল্যাপারোস্কপি, পাকস্থলির ছিদ্র অপারেশন, ল্যাপারোস্কপিক কলোরেক্টাল, অণ্ডকোষের সমস্যা, জরায়ু অপারেশন, ওভারিয়ান টিউমার, পাইলস, haemorrhoids, ফিস্টুলা, Fistula, এনাল ফিশার, Anal Fissure, হাইড্রোসিল, স্তন টিউমার , মল দ্বারের সমস্যা, যশোরের সেরা কলোরেক্টাল সার্জন, যশোরের সেরা জেনারেল সার্জন, যশোরের সেরা ল্যাপারোস্কপিক সার্জন, World Laparoscopic Hospital, RK Mishra, DMCH,  Dr Om Prokash Tantia, haemorrhoidectomy (LONGO) Operation,  Laparoscopic appendicectomy, বাংলাদেশের সেরা কলোরেক্টাল ল্যাপারোস্কপিক জেনারেল সার্জন

Check Also

যশোরে সর্বপ্রথম দুই ছিদ্র করে ল্যাপারোস্কপিক ম্যাশিনের সাহায্যে পিত্তথলির পাথর অপারেশন

যশোরে সর্বপ্রথম দুই ছিদ্র করে ল্যাপারোস্কপিক ম্যাশিনের সাহায্যে পিত্তথলির পাথর অপারেশন

যশোরে সর্বপ্রথম দুই ছিদ্র করে ল্যাপারোস্কপিক ম্যাশিনের সাহায্যে পিত্তথলির পাথর অপারেশন ( Two Ports cholecystectomy …

ডাঃ শরিফুল আলম খান এমবিবিএস, এফসিপিএস (সার্জারী), এমএস (সার্জারী) | এফএমএএস, ডিএমএএস | এডভান্সড ল্যাপারোস্কপিক, কলোরেক্টাল ও জেনারেল সার্জন। (ওয়ার্ল্ড ল্যাপারোস্কপিক হাসপিটাল থেকে উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত) যশোর মেডিকেল কলেজ ও হসপিটাল, যশোর। চেম্বারঃ কুইন্স হসপিটাল (প্রাঃ) লিঃ রোগী দেখার সময়ঃ প্রতিদিন বিকাল ৪টা- রাত ৮টা শুক্রবারঃ সকাল ৯টা – দুপুর ১টা । সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭৫৯ ১৪ ২৭ ১৫ (মিল্টন) অথবা ০১৭৮৫ ৮৪ ৬০ ৭৮ (আশরাফুল)

Watch Dragon ball super